স্পোর্টস ডেস্ক :
পূর্বনির্ধারিত পরিকল্পনা অনুযায়ী বেলা ১১টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে পৌঁছান নারী ফুটবল দলের সদস্যরা। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার সামনে ট্রফি উপস্থাপন করেন অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। তার নাম সংবলিত একটি স্মারক জার্সি তুলে দেয়া হয় ইউনূসের হাতে।
এরপর নারী ফুটবলারদের সঙ্গে ফটোসেশন করেন ইউনূস। ২৩ ফুটবলারের পাশাপাশি ওই বহরে ছিলেন নারী দলের ম্যানেজার মাহফুজা অনন্যা এবং প্রধান কোচ পিটার বাটলার। তবে নেপালের কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশের কন্টিনজেন্ট ছিল ৩২ সদস্যের।
দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে নেপালকে হারিয়ে বৃহস্পতিবার দেশে ফিরে সাবিনা খাতুন বাহিনী। ২০২২ সালের মতো বাফুফে এবারও তাদের ছাদখোলা বাসে সংবর্ধনা দেয়া হয়। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে নারী ফুটবলারদের ছাদখোলা বাসে করে বাফুফে ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়।
বাফুফে ভবনে আগে থেকেই অপেক্ষারত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ভূঁইয়া। নারী ফুটবলারদের ১ কোটি টাকা পুরস্কার দেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। পুরস্কার দেয়ার ঘোষণা দিয়ে সাবিনার হাতে ডামি চেকও তুলে দেন ক্রীড়া উপদেষ্টা।